তাহিরপুরের প্রধান আকর্ষণ হলো টাঙ্গুয়ার হাওর। সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্যের কারণে ২০০০ সালে হাওরটিকে রামসার সাইট হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়। এর ফলে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি পায় হাওরটি, হয়ে ওঠে আরও গুরুত্বপূর্ণ।
প্রায় একশত বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এই হাওরের ভেতর রয়েছে ৪৬টি গ্রাম। হাওরটিকে আকর্ষনীয় করে তুলেছে জাদুকাটা নদী, বারিকের টিলা এবং কোয়ারি হ্রদ। প্রতি মৌসুমে বদলায় এই হাওরের রূপ।
কোথায় ঘুরবেন
টাঙ্গুয়ার হাওরে মন উজাড় করে ঘুরুন, অসাধারণ ভালোলাগা কাজ করবে। টাঙ্গুয়ার হাওরে অবস্থিত ওয়াচ টাওয়ার থেকে পুরো হাওর এলাকা দেখার চেষ্টা করুন। এ ছাড়া ওয়াচ টাওয়ারের নিচে স্বচ্ছ পানিতে গোসল করতে পারেন। নীলাদ্রির নয়নাভিরাম দৃশ্যে নিশ্চিত আপনার চোখ জুড়িয়ে যাবে। রাতের বেলায় নৌকায় শুয়ে শুয়ে হাওরে জোছনা উপভোগ করুন। বিশ্বাস করুন, সমস্ত দুঃখ নিশ্চিত শুভ্রতায় পরিণত হবে। রাতে থাকাটা যথেষ্ট নিরাপদ, সুতরাং ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই।
টাঙ্গুয়ার হাওরে মন উজাড় করে ঘুরুন, অসাধারণ ভালোলাগা কাজ করবে। টাঙ্গুয়ার হাওরে অবস্থিত ওয়াচ টাওয়ার থেকে পুরো হাওর এলাকা দেখার চেষ্টা করুন। এ ছাড়া ওয়াচ টাওয়ারের নিচে স্বচ্ছ পানিতে গোসল করতে পারেন। নীলাদ্রির নয়নাভিরাম দৃশ্যে নিশ্চিত আপনার চোখ জুড়িয়ে যাবে। রাতের বেলায় নৌকায় শুয়ে শুয়ে হাওরে জোছনা উপভোগ করুন। বিশ্বাস করুন, সমস্ত দুঃখ নিশ্চিত শুভ্রতায় পরিণত হবে। রাতে থাকাটা যথেষ্ট নিরাপদ, সুতরাং ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই।
লাখমাছড়া ঝর্ণার রূপ উপভোগ করুন, এ ছাড়া টেকেরঘাটেই অবস্থিত চুনাপাথরের খনিটাও ঘুরে দেখতে পারেন। বারেকের টিলা থেকে যাদুকাটা নদী আর ভারতীয় সীমান্ত ঘেঁষা পাহাড়গুলোর রূপ উপভোগ করুন। এখান থেকে যাদুকাটা নদীর অপর প্রান্তের লাল বালুর বিস্তীর্ণ এলাকার সঙ্গে নদী আর পাহাড়ের মিলে থাকার রসায়ন দেখলে কী যে ভালো লাগবে, চিন্তাও করতে পারবেন না। অদ্ভুত সুন্দর!! অবশ্যই যাদুকাটা নদীতে গোসল করতে ভুলবেন না।
যাদুকাটা নদী পাড়ি দেওয়ার সময় পুনরায় লাল বালুর বিস্তীর্ণ এলাকার সঙ্গে নদী আর পাহাড়ের মিলে থাকার রসায়ন দেখতে পাবেন।
বারেকের টিলা আর যাদুকাটা নদী থেকে দুই রকমের রূপ দর্শন করতে পারবেন। দুটি দৃশ্যের প্রকৃতি সম্পূর্ণ আলাদা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন