জাপানে গমন ও কাজ পেতে ভাষা শেখাবে ২৭ কেন্দ্র - Slogaan BD

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

জাপানে গমন ও কাজ পেতে ভাষা শেখাবে ২৭ কেন্দ্র

জাপান বাংলাদেশ থেকে ১৪টি খাতে ৩ লাখ ৬১ হাজার ৪০০ বিশেষায়িত দক্ষ কর্মী নিবে । সেখানে একজন কর্মীর মাসিক বেতন হবে প্রায় ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকা। তবে এ জন্য প্রত্যেক কর্মীকে দক্ষতার পাশাপাশি জানতে হবে জাপানি ভাষা। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, খুব কম সময়ে দেশে জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ নিয়ে যে কেউ জাপানে যাওয়ার সুযোগ নিতে পারেন।
মন্ত্রণালয়ের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, জাপানে ভাষা শিক্ষা ও দক্ষতা ছাড়া কাজ পাওয়ার সুযোগ নেই। বেসরকারি খাতকে অন্তর্ভুক্ত করলে বেশি পরিমাণে দক্ষ কর্মী পাঠানো যাবে। কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) অধীনে ২৬টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার) ৪ মাস মেয়াদি জাপানি ভাষা শিক্ষার কোর্স চালু করা হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে বেসরকারি পর্যায়ে কারিগরি ও ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

কেন্দ্রগুলো হলো:
বাংলাদেশ কোরিয়া টিটিসি (মিরপুর), শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব মহিলা টিটিসি (মিরপুর), বাংলাদেশ কোরিয়া টিটিসি (চট্টগ্রাম), খুলনা টিটিসি, রাজশাহী টিটিসি, রংপুর টিটিসি, পাবনা টিটিসি, রাঙামাটি টিটিসি, বান্দরবান টিটিসি, নোয়াখালী টিটিসি, ময়মনসিংহ টিটিসি, নীলফামারী টিটিসি, যশোর টিটিসি, দিনাজপুর টিটিসি, মাদারিপুর টিটিসি, নরসিংদী টিটিসি, মাগুরা টিটিসি, মৌলভীবাজার টিটিসি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ টিটিসি, কুষ্টিয়া টিটিসি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টিটিসি, জয়পুরহাট টিটিসি, গাইবান্ধা টিটিসি, ঝিনাইদহ টিটিসি, প্রবাসী কল্যাণ ভবন (ঢাকা), জামালপুর টিটিসি ও নেত্রকোনা টিটিসি ।
মন্ত্রণালয়ের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, জাপানে ভাষা শিক্ষা ও দক্ষতা ছাড়া কাজ পাওয়ার সুযোগ নেই। বেসরকারি খাতকে অন্তর্ভুক্ত করলে বেশি পরিমাণে দক্ষ কর্মী পাঠানো যাবে। কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) অধীনে ২৬টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার) ৪ মাস মেয়াদি জাপানি ভাষা শিক্ষার কোর্স চালু করা হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে বেসরকারি পর্যায়ে কারিগরি ও ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
মন্ত্রণালয় থেকে নীতিমালা করে দেওয়া হয়েছে। এই নীতিমালা অনুযায়ী মন্ত্রণালয় যাদের অনুমোদন দেবে, তারাই শুধু জাপানে কর্মী পাঠাতে পারবে। ইতোমধ্যে অনেকে আবেদন করেছে। এর মধ্যে ১১টি কোম্পানিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আরও ৩০-৩৫টি বিএমইটি প্রাইমারি ইনস্পেকশন করে মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। যেসব কোম্পানি পাঠাবে তাদের আবার অফিস থাকতে হবে সেদেশে।তারা আবার কাগজপত্র বাংলাদেশ অ্যাম্বাসিতে পাঠিয়ে ভেরিফায়েড করে মন্ত্রণালয়কে জানায়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Post Top Ad

{SCOpenGraph image=http://site.com/link-to-homepage-image.jpg}